বুদ্ধিমান হতে চাইলে এই 5 টি অভ্যাস আজ থেকেই মেনে চলুন । How to be a GENIOUS and think creatively? ..

 বুদ্ধিমান হতে চাইলে এই 5 টি অভ্যাস আজ থেকেই মেনে চলুন । How to be a GENIOUS and think creatively? ..





হ্যালো বন্ধুরা, আজকের এই পোস্টটি আপনার জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট হতে চলেছে। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে এই পোস্টটি আপনার কাজে লাগবে। আপনার চিন্তাভাবনা ও জীবনের উপর ফোকাস যদি সঠিক হয়ে থাকে তবে জীবনের প্রত্যেকটি সিচুয়েশনে এই পোস্টটি আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। তা আপনার পড়াশোনার ক্ষেত্রে হোক, চাকরির ক্ষেত্রে হোক, কিংবা ব্যবসা এই পোস্টটি হয়তো আপনার ভাগ্যের চাকাকে সম্পূর্ণ ঘুরিয়ে দেবে । তাই আপনাকে রিকোয়েস্ট করছি যা কিছুই হোক না কেন আজকের এই পোস্টটিকে অন্তত একবার হলেও অবশ্যই শেষ পর্যন্ত দেখুন।

কারণ এই পোস্টটিতে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমন কিছু ইউনিক টিপস শেয়ার করতে চলেছি ,যা আপনার ব্রেনের সমস্ত নিউরনস গুলিকে পুরোপুরি অ্যাক্টিভেট করে দেবে। সবসময় আমাদের মধ্যে একটাই প্রশ্ন আসতে থাকে যে আমাদেরকে এমন কি করার দরকার যাতে আমাদের অ্যাক্টিভিটি, ফোকাস আর ব্রেনের  

মধ্যেকার নিউরনস কানেকশন মজবুত হয়। তাই আজকের এই পোস্টটিতে আপনারা এমন কিছু ইউনিক পয়েন্ট সম্পর্কে জানতে পারবেন যা প্রত্যেক জিনিয়াস সফল ব্যক্তিরা প্রতিনিয়ত করে থাকেন । তবে তার মানে অবশ্যই এটা নয় যে তিনি জিনিয়াস তাই তিনি এই কাজগুলোকে প্রতিদিন করেন। আপনাদের এই ধারনাটি সম্পুর্ন ভুল। আসল ব্যাপার তো এটাই তিনি এই কাজগুলোকে প্রতিদিন ফলো করেন তাই তিনি একজন জিনিয়াস । তাই আপনিও যদি আপনার লাইফে একজন জিনিয়াস ব্যক্তি হয়ে উঠতে চান তাহলে আজ থেকেই এই টিপসগুলোকে ফলো করতে শুরু করুন। তো চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকের পোষ্টটি শুরু করা যাক :- 


Number 01) :- উল্টো হাতে ব্রাশ করা যাতে নতুন নিউরনস তৈরি হয়।


 এটি জীবনের একটি খুবই অসাধারণ টিপস, এখন আপনাদের হয়তো মনে হতেই পারে যে উল্টো হাতে ব্রাশ করলে তা আবার ব্রেনের উপর কি এমন প্রভাব ফেলবে? আমি আপনাদেরকে এটা বলতে চাই, যখন আমরা নতুন কোনো কাজ করি তখন আমাদের ব্রেনের নিউরনস এর নতুন নতুন কানেকশন তৈরি হতে থাকে। প্রায় প্রত্যেক দিনই আমরা এক হাতে ব্রাশ করি কিন্তু যখনই আমরা অন্য হাতে ব্রাশ করতে শুরু করি তখনই আমাদের ব্রেন এলাট হতে শুরু করে , এবং নিউরন কানেকশন গুলিও আরো মজবুত হতে শুরু করে। শুধু তাই নয় নতুন নতুন সেলস গঠন হতে শুরু করে যা আমাদের ব্রেনে নতুন প্রভাব ফেলতে থাকে। যখন আপনি প্রতিদিনের মতো একই হাতে ব্রাশ করার বদলে হাত পরিবর্তন করবেন, যেমন ধরুন যদি আপনি প্রতিদিন ডান হাতে ব্রাশ করেন তবে আপনি বাম হাতে ব্রাশ করতে শুরু করুন, আর যদি আপনি বাহাতে ব্রাশ করে থাকেন তবে ডান হাতে ব্রাশ করতে শুরু করুন। 

যখন আপনি এই কাজটি করা শুরু করবেন তখন লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন যে কাজটি আপনার পক্ষে একটু সমস্যার বিষয় হয়ে পড়েছে। কিন্তু এই কাজটিকে প্রতিদিন করতে থাকুন এবং ব্রাশকে ঠিকমতো চালনা করার চেষ্টা করুন । রিসার্চ বলে রোজই তো আমরা একই হাতে ব্রাশ করি যার ফলে রোজই আমাদের ব্রেনের একই নিউরন গুলি অন হয় কিন্তু যখন আমরা অন্য হাতে ব্রাশ করা শুরু করি তখনই আমাদের ব্রেনের এমনই কিছু part খুলে যায় যা সাধারণ দিনগুলিতে হয় না । এর ফলে আমাদের ব্রেন আরো সক্রিয় হতে শুরু করে আর এখান থেকেই শুরু হয় ম্যাজিক অর্থাৎ যদি আপনি হঠাৎ করে অন্যহাতে ব্রাশ করতে শুরু করেন তবে আপনার ব্রেন সেলস এবং নিউরন কানেকশন বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে যার ফলে এমন সব আইডি আপনার মাথায় আসতে থাকবে। যেগুলো আপনাকে একজন জিনিয়াস মানুষে পরিণত করবে । 


Number 02):- Set A Realistic Goal.


 প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা প্রয়োজন । রিসার্চ বলেন, যখন আমাদের জীবনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য থাকে তখন আমাদের ব্রেইন ফুল পাওয়ারের সঙ্গে কাজ করতে পারে। ঠিক এই কারণেই বৃদ্ধ বয়সে মানুষের ব্রেন কম শক্তিশালী হয়ে পড়ে কারণ, তখন নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণ হয়ে যায় । চাকরি থেকে রিটায়েড হয়ে যাওয়ার পর বেশিরভাগ মানুষই তার লাইফ এ অন্য কোনো গোল নিয়ে এগোনোর চেষ্টা করেনা ! তবে কিছু কিছু ব্যাক্তি এমনও রয়েছে যারা তাদের লাইফে রিটায়েডমেন্ট এর পরও কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেন যদিও এই বয়সে বেশিরভাগ মানুষই আর কোনো লক্ষ্যের দিকে পা বাড়াল না অর্থাৎ যতদিন আপনার জীবনে কোনো লক্ষ্য থাকে ততদিন আপনার ব্রেনে সিগনাল যেতে থাকে যে, হ্যাঁ এই শরীরে এখনো শক্তির প্রয়োজন । যাতে করে আপনি আপনার লাইফের সমস্ত লক্ষ্যকে পূরণ করতে পারেন। এর ফলে আপনার ইন্টেলিজেন্ট অর্থাৎ বুদ্ধি আরও বৃদ্ধি পেতে থাকে আর অপরদিকে যদি আপনি জীবনে কোনো লক্ষ্য না রাখেন তবে আপনার ব্রেন ডিএক্টিভ হয়ে পড়বে ও সঠিকভাবে কাজ করবেনা । তাই জীবনে যে কোনো লক্ষ্য থাকতে পারে তা পরীক্ষায় 90% মার্ক পাওয়াই হোক, কোন জব বা চাকরি পাওয়া হোক, অথবা চাকরিতে প্রমোশন পাওয়া বা রিলেশনশিপের ক্ষেত্রেই হোক না কেন আপনার শরীরের সম্পূর্ণ এনার্জি ওই লক্ষ্যের পেছনে লাগিয়ে দিন। যতক্ষণ আপনার জীবনে কোনো লক্ষ্য থাকবে ততক্ষন আপনার শরীর আপনার ব্রেনে এনার্জি থাকবে। যতটা ফ্যাশানের ভাবে আপনি লক্ষ্য পূরণ করতে থাকবেন ততই আপনার লক্ষ্য আরও উচ্চতর দিকে বৃদ্ধি পেতে থাকবে আপনার ব্রেন আরো দ্রুত কাজ করতে থাকবে আর আপনি আরো একজন জিনিয়াস মানুষ হয়ে উঠতে থাকবেন।


Number 03) :- ডায়েরী লিখুন বা নিজের জীবনী লিখুন । 


ইতিহাসের যত বড় বড় জিনিয়াস আছে যেমন আইনস্টাইন তারা সবাই তাদের জীবনের জার্নাল মেন্টেন করতেন। এমনকি পৃথিবীর যত বুদ্ধিমান ব্যক্তি রয়েছেন তাদের মধ্যেও এই গুণটি কমন পাওয়া গেছে। তাই আপনাকে রিকমেন্ট কোরবো রোজ ডায়রি লিখুন। যদি আসল ডায়েরিতে লিখতে অসুবিধা হয় তবে মোবাইলের মধ্যে নোটসে লিখতে পারেন। রিয়েল লাইফে লিখতে না চাইলে মোবাইলে লিখুন আর আপনার মোবাইলটি পাসওয়ার্ড দ্বারা লক করুন। যার ফলে আপনার পার্সোনাল কথাগুলি কেউ পড়তেও পারবে না। আপনার পুরোদিনে আপনি কি কি করলেন তা ঘুমানোর আগে অবশ্যই একবার চিন্তা করুন । আজকালকার দিনে কিছু মানুষের তো এটাও মনে থাকেনা যে আজ সকালে তিনি কি খেয়েছেন ? আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা চিন্তা করার চেষ্টাও করেন না ? কারণ বেশিরভাগ মানুষেরই এই সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই যে এটা তার ব্রেনের মেমোরি পাওয়ারকে কতটা বাড়াতে পারে। তাই রাত্রে শোয়ার আগে সারাদিন কি ঘটলো তাই ডায়রিতে লিখুন। কোনো ভালো কাজ করলে তাও লিখুন যদি কোন খারাপ কাজ করে থাকেন কিংবা কোন খারাপ ঘটনা আপনার সঙ্গে ঘটে থাকে সেটাও লিখুন । এটি আপনার ব্রেনকে অনেকটা রিলেক্স করে দেবে। তার সাথে এটি আপনার মেমোরিতে এমন সব ইফেক্ট ফেলবে যার ফলে আপনার মেমোরিকে আরো স্ট্রং করে তুলবে। আপনার মেমোরিতে স্ট্রং করে তোলার এটি একটি অসামান্য পদ্ধতি। তাই আপনিও আজ থেকেই নিজের জীবনীকে নোটবুকে লেখার চেষ্টা করুন যা আপনার ব্রেনের exercise হিসেবেও কাজ করবে । আর আপনার ব্রেইন এবং আপনার বুদ্ধিকে এক্সট্রিম পর্যায়ে নিয়ে যেতে প্রচুর সাহায্য করবে ।  


Number 04) :- Stop The Procrastination.


Procrastination বা ঢিলেমি করা বন্ধ করুন । অর্থাৎ কাল করবো এই কথাটি আপনার লাইফের ডিকশনারি থেকে সম্পূর্ণ ডিলিট করে ফেলুন। পৃথিবীতে যত কম বুদ্ধি যুক্ত লোক রয়েছেন তাদের মধ্যে এটি কমন পাওয়া গেছে যে তারা ঢিলেমি করা অনেক বেশি করে থাকেন! যেমন ধরুন আপনার কোন কাজ ইমিডিয়েট শুরু করতে হবে এবং আপনিও তো বলেন,  না এখন আর ভালো লাগছে না, এখনও অনেক টাইম আছে , এই কাজটিকে পড়ে করে ফেলবো, এখন যাই একটু টিভি দেখে ফেলি, একটা সিরিয়াল দেখি, মুভি দেখি, একটু গেম খেলি, একটু ফেসবুক আর হোয়াটসঅ্যাপ টাও দেখি কে কে এসএমএস করলো ? এই সব ধরনের মানুষ তার নিজের ব্রেনকে সব সময় কম ব্যবহার করেন। যদি আপনিও চান আপনার ব্রেনের তালা খুলে তার শক্তিকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে তবে এই Procrastination বন্ধ করুন জীবন থেকে কাল করবো কথাটি সম্পূর্ণ মুছে ফেলুন । এখন আপনার হয়তো মনে হতেই পারে যে এটা কিভাবে সম্ভব ? এর কি কোনো সহজ উপায় রয়েছে? তাহলে আমি আপনাদেরকে বলতে চাই যে, কোন কাজকে কাল থেকে করবো এটি বলার আসল কারণ হলো, আপনি ঐই কাজটিকে খুবই বৃহৎ আকারে দেখছেন কাজটিকে হেভিওয়েট বা বোঝার মতো নিজের লাইফে নিচ্ছেন। তাই আপনার কাজকে আপনি ছোট ছোট ভাগ করে নিন এবার পুরো কাজটির বদলে একটি ছোট ভাগের উপর সম্পূর্ণ ফোকাস দিন এবং তা কমপ্লিট করুন । এরপর ধাপে ধাপে পরবর্তী ভাগের দিকে এগিয়ে যান এতে আপনার ঐ কাজটি আরও অনেক সহজ হয়ে উঠবে, এবং কাল করবো এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাবেন। মনে করুন আপনাকে পুরো সিলেবাস টা একবারে পড়তে হবে যা আপনার পক্ষে খুবই সহজ কাজ নয় ? তাই আচমকা আপনার ব্রেন হয়তো আপনাকে বলতে থাকবে এখন একটু টিভি দেখে নে ? 

কাল থেকে ঠিক করে নেব? তাই আপনি সিলেবাসের সামান্যটুকুও পড়তে পারেন না । এটাকে একটা পুরো সিলেবাস হিসেবে না দেখে একটা পেজ হিসেবে দেখুন। আর যখন আপনি পড়ছেন তখন বাকি পেজগুলোকে মাথা থেকে সরিয়ে দিন। এতে আপনারই সিলেবাসটা আরও সহজ মনে হবে কিন্তু যদি একটা পেজ পড়ার সময় অন্য পেজের দিকে মন দেন তখন আপনার মনে হবে আরে ইয়ার, এখনো এতোটা পড়া বাকি আছে? 

ব্যাস তখন আপনার মন আপনাকে বলতে শুরু করবে ছেড়ে দে ভাই কাল দেখা যাবে? তাই আসল ব্যাপারটি হলো কাজের সময় জিনিয়াসদের মতন শুধুমাত্র একটি কাজের উপরেই ফোকাস করুন ‌‌। ঢিলেমি করার অভ্যাসগুলোকে দূরে সরিয়ে দিন এবং প্রত্যেক মুহূর্তে কাজ করার সময় ওই কাজের ফলে আপনার জীবনে কি লাভ হতে চলেছে সেই সম্পর্কে ভাবুন। আপনি Exam এ টপ করবেন কিনা এটা অবশ্যই আপনার হাতে নেই তবুও আপনাকে প্রচেষ্টায় চালিয়ে যেতে হবে। এমনও তো হতে পারে যে আপনিই টপ হয়ে যেতে পারেন ‌‌। তাই প্রত্যেক মুহূর্তে কাজ করার সময় ওই কাজ থেকে ভবিষ্যতে আপনার কি লাভ হতে চলেছে তা সম্পর্কে ভাবুন, এবং আপনার কাজটাকে ভাগে ভাগে ছোট ছোট করে নিন এবং ছোট ছোট ভাগ গুলির উপর ফোকাস করতে করতে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। তবেই আপনি কাল করবো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারবেন, এবং প্রতিটি কাজই আনন্দের সঙ্গে করতে পারবেন।


Number 05):- বর্তমান কালে থাকুন ।


 আমরা সকলেই জানি যে টেনশন, স্ট্রেস এসব জীবনের কতটা খারাপ দিক, এই টেনশন আমাদের ব্রেনে বিষের মতো কাজ করে। টেনশন এর প্রধান কারণ হলো, কোন কাজকে নিয়ে চিন্তা করে দুঃখ পাওয়া অর্থাৎ যেটা আপনার লাইফে ঘটে গেছে সেটা কে ঘিরেই কষ্ট পাওয়া বা ভবিষ্যতে যেন আপনার সঙ্গে কোনো খারাপ না হয়ে যায় তা নিয়ে চিন্তা করতে থাকা। কিন্তু রিসার্চে এটা জানা গেছে , এই দুটি জিনিসই আমাদের ব্রেনের ক্ষেত্রে খুবই ক্ষতিকারক। যা আমাদের ব্রেনকে ফুল পাওয়ারের সঙ্গে কাজ করতে বাধা সৃষ্টি করে। আপনার ব্রেন তখনই ফুল পাওয়ারের সঙ্গে কাজ করতে পারবে যখন আপনি প্রেজেন্ট মমেন্টে থাকবেন। এবং আপনাদেরকে আগেই বলেছি কোন কাজকে কয়েকটি ছোট ছোট পর্যায়ে ভাগ করুন এবং তাদের ওপরই এক এক করে ফোকাস করুন এবং এভাবেই নিজের ব্রেনকে প্রেজেন্ট মমেন্টে রেখে এগিয়ে চলুন । অতীতে যা ছিল তা সবকিছু তো চলেই গেছে আর দূরে থাকা ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তা করতে থাকলে শুধু চিন্তাই করে যেতে হবে এই চিন্তা হয়তো কোনদিন শেষ হবেনা আর তাহলে হয়তো চিন্তা করতে করতেই আপনার মাথার সব চুল সাদা হয়ে যাবে । কিন্তু আসল শক্তি তো রয়েছে বর্তমানকালে তাই ব্রেনের ফুল পাওয়ারকে প্রেজেন্ট মমেন্টে ব্যবহার করুন আর দেখুন কিভাবে ম্যাজিকের মতো আপনার ভবিষ্যত পরিবর্তন হতে থাকবে। আর আপনাকে লাইফে এমন সব কিছুকে খুব সহজেই পাইয়ে দেবে যা কিছু পাওয়ার কথা হয়তো, একসময় আপনি শুধু আপনার স্বপ্নেও ভাবতে পারতেন।



 তো বন্ধুরা আজকের পোষ্টটি এই পর্যন্তই । ভালো লাগলো পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না ।



Post a Comment

0 Comments